শিরোনাম
◈ পঞ্চম দিনের মতো কর্মবিরতিতে ট্রেইনি ও ইন্টার্ন চিকিৎসকরা ◈ অর্থাভাবে পার্লামেন্ট নির্বাচনে লড়বেন না ভারতের অর্থমন্ত্রী ◈ কখন কাকে ধরে নিয়ে যায় কোনো নিশ্চয়তা নেই: ফখরুল ◈ জনপ্রিয়তায় ট্রাম্পের কাছাকাছি বাইডেন ◈ আদালত থেকে জঙ্গি ছিনতাই মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়ার নতুন তারিখ ৮ মে ◈ সেনা গোয়েন্দাসংস্থার বিরুদ্ধে ৬ পাক বিচারপতির ভয় দেখানোর অভিযোগ ◈ নিরস্ত্র ফিলিস্তিনিরা সাদা পতাকা উড়াচ্ছিল, তাদের বূলডোজার দিয়ে মাটি চাপা দিল ইসরায়েলী সেনারা ◈ ইসরায়েলের ওপর অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা দ্রুত আরোপ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ ◈ যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি তরুণ নিহত ◈ বাংলাদেশে পূর্ণাঙ্গ ও মুক্ত গণতন্ত্র বাস্তবায়নে কাজ করে যাবে যুক্তরাষ্ট্র: ম্যাথিউ মিলার

প্রকাশিত : ১১ ডিসেম্বর, ২০১৭, ০৩:১০ রাত
আপডেট : ১১ ডিসেম্বর, ২০১৭, ০৩:১০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বদলে যাচ্ছে গোপালগঞ্জের দারিদ্র বিমোচন ও পল্লী উন্নয়ন একাডেমী

এম শিমুল খান, গোপালগঞ্জ : গোপালগঞ্জ বঙ্গবন্ধু দারিদ্র বিমোচন ও পল্লী উন্নয়ন একাডেমী (বাপার্ড) বর্ধিত করার ফলে এখন তার দৃশ্যপট বদলে যাচ্ছে। এখানে দেশের প্রতিবন্ধী ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীসহ সাধারণ মানুষ প্রশিক্ষণ নিয়ে দক্ষতা অর্জন করে নিজ নিজ আত্মকর্মসংস্থানের মাধ্যমে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার সুযোগ পাবে। এতে করে দেশের বেকার সমস্যা অনেকটাই লাঘব হবে।

২০০১ সালে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার নিজ নির্বাচনী এলাকা গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় বঙ্গবন্ধু দারিদ্র বিমোচন প্রশিক্ষণ কমপ্লেক্সের কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন।২০০৯ সালে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করার পর এ প্রতিষ্ঠানটিতে পুরোদমে প্রশিক্ষণ শুরু হয়।

দক্ষিন-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার হাজার হাজার প্রান্তিক জনগোষ্ঠি এখান থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে দক্ষতা বৃদ্ধি করেছে। প্রশিক্ষণ লভ্য জ্ঞান কর্মক্ষেত্রে প্রয়োগ করে অনেকেই আত্মনির্ভরশীল হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রতিবন্ধী ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীসহ সাধারণ মানুষের ভাগ্য উন্নয়নে বঙ্গবন্ধু দারিদ্র বিমোচন ও পল্লী উন্নয়ন একাডেমী (বাপার্ড) সম্প্রসারণের উদ্যোগ নিয়েছেন। আর এ কারণেই বদলে যাচ্ছে এ প্রতিষ্ঠানটির দৃশ্যপট।
এলজিইডি বিভাগ বঙ্গবন্ধু দারিদ্র বিমোচন ও পল্লী উন্নয়ন একাডেমীতে (বাপার্ড) ১৯৩ কোটি টাকা ব্যায়ে ১০ তলা একাডেমিক ভবন ও ১০ তলা হোস্টেল ভবনের নির্মাণ কাজ বাস্তবায়ন করছে। এ কাজ এখন শেষ পর্যায়ে রয়েছে। এছাড়াও ১৬ কোটি টাকা ব্যায়ে অফিসার্স কোয়ার্টার এবং স্টাফ কোয়ার্টারের কাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলছে।

একাডেমিক ভবনের বেজমেন্টসহ ফ্লোর এরিয়া ২ লক্ষ ৭২ হাজার বর্গ ফুট। এখানে ৭৬টি গাড়ী পার্কিং এর সুবিধা, চিকিৎসা কেন্দ্র, বিনোদন কেন্দ্র, ক্যাফেটেরিয়া, পুরুষ ও মহিলাদের পৃথক নামাজের স্থানসহ সুবিশাল গবেষণাগার থাকবে। হোস্টেল ভবনের বেজমেন্টসহ ফ্লোর এরিয়া ২ লক্ষ ৫২ হাজার বর্গ ফুট। এখানে ৪৫টি কার পার্কিংসহ ওয়ার্কশপ, ক্যান্টিন, ভিআইপিদের বিনোদন, পুরুষ মহিলাদের পৃথক নামাজের স্থানসহ ২৮২ জনের আবাসিক সুবিধা থাকবে। ১০ তলা ফাউন্ডেশন বিশিষ্ট ৬ তলা অফিসার্স কোয়ার্টারে ২২শ বর্গ ফুটের মোট ২৪টি ফ্লাট থাকবে। এছাড়া ৬ তলা স্টাফ কোয়ার্টারে ১৩৫০ বর্গ ফুটের ১২টি ফ্লাটের সুবিধা থাকবে।

 

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়