শিরোনাম
◈ ভুটানের রাজার সঙ্গে থিম্পু পৌঁছেছেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী ◈ চট্টগ্রামের জুতার কারখানার আগুন নিয়ন্ত্রণে ◈ জিয়াও কখনো স্বাধীনতার ঘোষক দাবি করেনি, বিএনপি নেতারা যেভাবে করছে: ড. হাছান মাহমুদ ◈ আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য: গয়েশ্বর ◈ সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে সরকার: রিজভী ◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র ◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত : ২১ নভেম্বর, ২০১৭, ০৭:৪৭ সকাল
আপডেট : ২১ নভেম্বর, ২০১৭, ০৭:৪৭ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

আসামির বাড়িতে পুলিশের পাহারা

ডেস্ক রিপোর্ট : ঘটনার ৯ দিন পার হয়ে গেলেও নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার কাঞ্চন পৌরসভার কৃষ্ণনগর এলাকার যুবলীগ নেতা মিজানুর রহমান মিজান হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেফতার করেনি পুলিশ। উল্টো আসামিদের রক্ষায় তাদের বাড়িতে পুলিশের পাহারা বসেছে।

এতে এলাকাবাসীর মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। নিহত মিজানুর রহমান ওই এলাকার আলম মিয়ার ছেলে। তিনি ৬নং ওয়ার্ড যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। গত ১৩ নভেম্বর দুপুরে প্রতিপক্ষের হামলায় আহত হয়ে ছয় দিন চিকিৎসাধীন থেকে গত শনিবার দুপুরে ঢাকার বনশ্রী এলাকার ফরাজি হাসপাতালে মারা যান তিনি। জানা গেছে, এলাকার শ্রমিক লীগ নেতা জাহিদুল, সিরাজ, রহিম, নাজমুল, সুজন, হৃদয়, মনসুরের সঙ্গে মিজানের ছোটভাই মঞ্জুরুল আলমের দীর্ঘদিন ধরে জমি নিয়ে বিরোধ চলছে। জাল দলিল তৈরি করে জাহিদুল গংরা ওই জমি দখল করে। এরই জেরে প্রতিপক্ষের লোকেরা দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে মঞ্জুরুল আলমের মাছের খামারে হামলা চালায়। এ সময় খামারে মঞ্জুরুল আলম ও তার ফুফাত ভাই পলাশকে কুপিয়ে আহত করে। খবর পেয়ে তাদের বাঁচাতে মিজানুর রহমান এগিয়ে গেলে হামলাকারীরা তাকেও কুপিয়ে জখম করে। তবে স্থানীয়রা গুরুতর অবস্থায় মিজানুর রহমানকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসাপাতালে নিয়ে যায়। পরে সেখান থেকে তাকে ফরাজি হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করা হয়। এ ঘটনায় মিজানের ছোটভাই মঞ্জুরুল আলম রূপগঞ্জ থানায় মামলা করতে গেলে পুলিশ মামলা নিতে গড়িমসি করে। তাদের মামলা না নিয়ে হামলাকারীদের পক্ষ থেকে মামলা নেওয়া হয়। শনিবার দুপুরে মিজান মারা যাওয়ার পর পুলিশ নিহতের পক্ষের মামলা গ্রহণ করে। অভিযোগ রয়েছে, মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই সাব্বির হোসেনের সঙ্গে আসামিদের দহরম-মহরম সম্পর্ক। তাই আসামিদের গ্রেফতার না করে তিনি তাদের পালিয়ে যাওয়ার সুযোগ করে দিয়েছেন। এই ঘটনা ছাড়াও হামলাকারী জাহিদুল ও সিরাজের বিরুদ্ধে এলাকায় চাঁদাবাজি ও অন্যের জমি দখলসহ নানা অপকর্মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। তারা এলাকার আফর উদ্দিনের ছেলে। এ ব্যাপারে রূপগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইসমাইল হোসেন বলেন, ‘আসামিদের যে কোনো মূল্যে গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনা হবে। প্রয়োজনে মামলার তদন্তের ভার অন্য কোনো কর্মকর্তাকে দেওয়া হবে। ’

সূত্র : বিডি প্রতিদিন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়