শিরোনাম
◈ ত্রিশালে বাসের ধাক্কায় বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রসহ অটোরিকশার ৩ যাত্রী নিহত ◈ জলদস্যুদের হাতে জিম্মি জাহাজ মুক্ত করার বিষয়ে  সরকার অনেক দূর এগিয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী  ◈ এসএসসি পরীক্ষায় আমূল পরিবর্তন, বদলে যেতে পারে পরীক্ষার নামও ◈ পঞ্চম দিনের মতো কর্মবিরতিতে ট্রেইনি ও ইন্টার্ন চিকিৎসকরা ◈ অর্থাভাবে পার্লামেন্ট নির্বাচনে লড়বেন না ভারতের অর্থমন্ত্রী ◈ কখন কাকে ধরে নিয়ে যায় কোনো নিশ্চয়তা নেই: ফখরুল ◈ জনপ্রিয়তায় ট্রাম্পের কাছাকাছি বাইডেন ◈ আদালত থেকে জঙ্গি ছিনতাই মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়ার নতুন তারিখ ৮ মে ◈ সেনা গোয়েন্দাসংস্থার বিরুদ্ধে ৬ পাক বিচারপতির ভয় দেখানোর অভিযোগ ◈ নিরস্ত্র ফিলিস্তিনিরা সাদা পতাকা উড়াচ্ছিল, তাদের বূলডোজার দিয়ে মাটি চাপা দিল ইসরায়েলী সেনারা

প্রকাশিত : ১৩ নভেম্বর, ২০১৭, ০৬:১৪ সকাল
আপডেট : ১৩ নভেম্বর, ২০১৭, ০৬:১৪ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মাদারীপুরে বিমানবন্দর নির্মাণের জায়গা চূড়ান্ত

জুয়াইরিয়া ফৌজিয়া: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের জন্য মাদারীপুরের দুইটি স্থান চূড়ান্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে শিবচর উপজেলার চরজানাজাতকে অগ্রাধিকার দিয়ে বিমান মন্ত্রণালয়কে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দিয়েছে জাপানি সংস্থা নিপ্পন কোয়ি।

চূড়ান্ত তালিকার দুইটি জায়গাই মাদারীপুরের হওয়ায় খুশি সেখানকার এলাকাবাসী। পদ্মাসেতুর মত বিমানবন্দর নির্মাণের জন্যও জমি দিতে প্রস্তুত এলাকাবাসী । তবে তারা জমির নায্যমূল্য পাওয়ার দাবি করছে। সূত্র: একাত্তর টিভি

প্রায় তিন বছর আগে একটি জনসভায় চরজানাজাতে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের জন্য ৫ হাজার মানুষ গণ-স্বাক্ষর দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে আবেদন করে। এর সম্ভাবতা যাচাই করতে গত বছর জাপানি পরামর্শক প্রতিষ্ঠান নিপ্পন কোয়ি কোম্পানি লিমিটেডকে কার্যাদেশ দেয় সরকার। এরপর গত এক বছর ধরে সমীক্ষা চালানোর পর গত অক্টোবর মাসের শেষ দিকে একটি প্রতিবেদন মন্ত্রণালয়ে জমা দেয়। কিন্তু কোন খাতে কত টাকা ব্যয় হবে সেটা উল্লেখ ছিল না।

স্থানীয় এক ইউপি সদস্য জানান, ৮ হাজার একর জমি নিয়ে অত্যাধুনিক এই বিমানবন্দর নির্মাণ বর্তমান সরকারে একটি নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি। যার নির্মাণ কাজ ২০১৯ সালের মধ্যে শুরু করার কথা রয়েছে।

সিভিল এভিয়েশন বলছেন, বিমানবন্দরটি নির্মাণ হলে এতে প্রতি ২৪ ঘন্টায় ৪০০ যাত্রীবাহী ফ্লাইট ও ২০০ কার্গো ফ্লাইট অপারেশন করা যাবে। আর প্রতিবছর কমপক্ষে ১ কোটি ২০ লাখ যাত্রী চেকিং ও চেক আউট সম্ভব হবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়