শিরোনাম
◈ দেশের ৯২ শতাংশ মানুষ দ্বিতীয় কোনো ভাষা জানেন না, সময় এসেছে তৃতীয় ভাষার ◈ ভুটানের রাজার সঙ্গে থিম্পু পৌঁছেছেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী ◈ চট্টগ্রামের জুতার কারখানার আগুন নিয়ন্ত্রণে ◈ জিয়াও কখনো স্বাধীনতার ঘোষক দাবি করেনি, বিএনপি নেতারা যেভাবে করছে: ড. হাছান মাহমুদ ◈ আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য: গয়েশ্বর ◈ সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে সরকার: রিজভী ◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র ◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা

প্রকাশিত : ০৪ নভেম্বর, ২০১৭, ০১:১০ রাত
আপডেট : ০৪ নভেম্বর, ২০১৭, ০১:১০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বুড়িগঙ্গায় ঝাপ দিয়ে যুগলের আত্মহত্যা

সুশান্ত সাহা : রাজধানীর পোস্তগোলায় বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতু থেকে বুড়িগঙ্গা নদীতে ঝাঁপ দেয়া স্বামী-স্ত্রীর লাশ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিস। টানা দুইদিন অভিযান চালিয়ে শুক্রবার সকাল নয়টার দিকে দক্ষিণ পোস্তগোলা সেতুর পূর্বপাশের বুড়িগঙ্গায় থেকে ভাসমান অবস্থায় লাশ দুটি উদ্ধার করা হয়।

জানা গেছে, নিহত ইমন (২০) রাজধানীর সায়দাবাদ এলাকায় পরিবারের সাথে ভাড়া বাড়িতে থাকতেন। তার বাবার নাম সুলতান মিয়া দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের রাজেন্দ্রপুর এলাকায় ভাড়া থাকেন। অপরদিকে স্ত্রী আনিকা (১৮) রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকার স্থানীয় বাসিন্দা মো. অহিদ মোল্লার মেয়ে। ইমন রাজধানীর নবাবপুর এলাকায় একটি দোকানে কাজ করতেন।
সদর ঘাট নদী ফায়ার স্টেশনের সাব স্টেশন অফিসার আবদুল মালেক মোল্লা জানান, গত বুধবার বেলা ২টার দিকে ব্রিজ থেকে দুজন তরুণ-তরুণী স্বেচ্ছায় নদীতে লাফিয়ে পড়ে বলে প্রত্যক্ষদর্শীদের কাছ থেকে পেয়ে নদীতে অভিযান শুরু করেছে ফায়ার সার্ভিস। গতকাল সকাল ৯ টার দিকে চীন মৈত্রী সেতু থেকে ৩০০ গজ দুরে ভাসমান অবস্থায় লাশ দুটি উদ্ধার করার পর ইমনে বাবা সুলতান মিয়া শনাক্ত করেন।

ইমনের বাবা সুলতান মিয়া জানান, গত বুধবার সকাল থেকে নিখোঁজ হয়। দুই মাসে আগে ইমন ও আনিকা নিজের ইচ্ছায় বিয়ে করে। কিন্তু আনিকার পরিবার তা মেনে না নেওয়ায় তারা গাজীপুর আনিকার মামা বড়ি থাকতো।

তিনি আরও বলেন, আমরা গরীর, গ্রামের বাড়ি জমি থাকলেও বাড়িঘর নেই বলে তারা ভাড়া থাকি। সায়দাবাদের করাতিটোলা এলাকায়। আর আনিকার বাবা বড় লোক যাত্রাবাড়ী এলাকার আইডিয়াল স্কুলের কাছে তাদের বাড়ি রয়েছে। ইমনকে বিয়ে করায় বিভিন্ন সময় আনিকার মা ইমন ও আনিকার উপর মানসিক নির্যাতন চালাতো। এ কারনে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করতে পারে তারা। সম্পাদনা : ইসমাঈল হুসাইন ইমু

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়