শিরোনাম
◈ জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস মারা গেছেন ◈ ইরানের ইস্পাহান ও তাব্রিজে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, ৩টি ভূপাতিত (ভিডিও) ◈ ভেটোর তীব্র নিন্দা,মার্কিন নীতি আন্তর্জাতিক আইনের নির্লজ্জ লংঘন : ফিলিস্তিন ◈ স্কুল পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের গল্প-প্রবন্ধ নিয়ে সাময়িকী প্রকাশনা করবে বাংলা একাডেমি ◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ চিকিৎসকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সংসদে আইন পাশ করব: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক

প্রকাশিত : ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৭, ০৮:০২ সকাল
আপডেট : ১৭ ডিসেম্বর, ২০১৭, ০৮:০২ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বলিউডে যৌন কেলেঙ্কারী খতিয়ে দেখতে তদন্তের নির্দেশ

রাশিদ রিয়াজ : একাধিক ভারতীয় জনপ্রিয় অভিনেত্রী হলিউডের মত বলিউডেও যৌন কেলেঙ্কারীর অভিযোগ নিয়ে ফেসবুক, টুইটার সহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মন্তব্য করতে শুরু করার পর দেশটির নারী ও শিশু উন্নয়ন মন্ত্রণালয় প্রখ্যাত চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্ব ও প্রতিষ্ঠানগুলোকে একটি তদন্ত কমিটি গঠনের নির্দেশ দিয়ে বিষয়টি খতিয়ে দেখতে বলেছে। প্রিয়াঙ্কা চোপড়া, কঙ্গনা রানাউত, রিচা চ্যাডÍা, বিদ্যা বালানের মত অভিনেত্রীরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে হলিউডের প্রযোজক হার্ভে ওয়েনস্টেইনের একাধিক যৌন কেলেঙ্কারীর মত বিষয় বলিউডেও রয়েছে এবং বিষয়টি ওপেন সিক্রেট বলে মন্তব্য করলেও কোনো সুনির্দিষ্ট অভিযোগ বা কারো নাম বলেননি। এরপর ভারতের নারী ও শিশু উন্নয়ন মন্ত্রী মানেকা গান্ধী অন্তত ২৪ জন প্রযোজক, পরিচালক ও চলচ্চিত্র প্রতিষ্ঠানকে চিঠি লিখে এ বিষয়ে তদন্তের নির্দেশ দেন। স্পুটনিক

চিঠিতে মানেকা গান্ধী চলচ্চিত্র জগতে পেশাগত কাজের সময় যৌন কেলেঙ্কারীর ঘটনা খতিয়ে দেখতে ২০১৩ সালে ভারতের একটি আইন অনুসারে একটি কমিটি গঠন করে যৌন কেলেঙ্কারীর মত ঘটনা প্রতিরোধ, নিষিদ্ধ বা প্রতিকার করার উদ্যোগ নেওয়ার কথা বলেছেন। করণ জোহর, আমির খান, সঞ্জয় লীলা বনশালী, অনুরাগ কাশ্যপের মত নামীদামী চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্বের কাছে মানেকা গান্ধীর এ নির্দেশ সম্বলিত চিঠি গিয়েছে।

বলিউডে চলচ্চিত্র নির্মাতারা নৈতিক ও আইনানুগভাবে কোনো অভিনেত্রী যৌন নির্যাতন বা হয়রানীর শিকার হলে জবাবদিহীতে বাধ্য। শুধু তার চলচ্চিত্র প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা কর্মচারী নন, অস্থায়ী ভিত্তিতে কেউ চলচ্চিত্রের সঙ্গে সম্পৃক্ত হওয়ার পরও এধরনের হয়রানীর শিকার হলে প্রযোজক, পরিচালক ও চলচ্চিত্র প্রতিষ্ঠানের কর্ণধারা দায়ী হয়ে থাকেন। এ বিষয়টি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে তাদের ফের জানিয়ে দেওয়া হয়। মানেকার এই নির্দেশ সম্বলিত চিঠিটি ভারতের চলচ্চিত্র সমাজে ব্যাপক প্রশংসিত হয়েছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়